১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি ।
নিশিরাত কিচির মিচির ফেরিঅলা শব্দদূষণ
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
ফেরিঅলা নিশিরাত শব্দদূষণ কিচির মিচির
ক…………………………..চেঁচামেচি করো না, সবাই ঘুমুচ্ছে।
খ. ভোর বেলাতেই পাখির…………………… শুনতে শুনতে আমার ঘুম ভাঙে। গ………………………………….হাঁক দিচ্ছে-থালাবাসন চাই?
ঘ……………………….আমাদের শোনার ক্ষমতা কমিয়ে দেয় ৷
৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
ক. কবিতায় কোন কোন পশু ও পাখির কথা বলা হয়েছে?
খ. শহরে কী কারণে শব্দদূষণ হয়?
গ. কুকুরের ডাক আর পাখির ডাকের মধ্যে কোনটি তোমার ভালো লাগে? কেন ?
ঘ. গ্রামের মানুষ কোন পাখির ডাক শুনে ঘুম থেকে ওঠেন?
৪. শহুরে জীবনের সাথে গ্রামের জীবনের তুলনা করি ও লিখি।
বিষয়বস্তু | শহুরে জীবন | গ্রামের জীবন |
পরিবেশ |
|
|
শব্দ |
|
|
রাস্তাঘাট |
|
|
জীবনযাত্রা |
|
|
হাটবাজার |
|
|
৫. কথাগুলো বুঝে নিই।
পল্লির সেই সুরে ভরে যায় মন শহুরে জীবন জ্বালা-শব্দদূষণ ।
শহরে শান্তিতে বসবাস করা মুশকিল। কারণ হাজার রকমের শব্দ কান ঝালাপালা করে দেয়। গ্রামে শব্দ অনেক কম, তার ফলে মনের শান্তি বজায় থাকে।
৬. কবিতাটি আবৃত্তি করি ।
কবি-পরিচিতি
সুকুমার বড়ুয়া বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত ছড়াকার। তিনি ১৯৩৮ সালের ৫ই জানুয়ারি চট্টগ্রামের রাউজান থানার বিনাজুরী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর রচিত কয়েকটি গ্রন্থ : পাগলা ঘোড়া, ভিজে বেড়াল, চন্দনা রঞ্জনার ছড়া, এলোপাতাড়ি, নানা রঙের দিন, চিচিংফাক প্রভৃতি। তিনি শিশুসাহিত্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছেন।
আরও দেখুন...